নিজের শরির বিক্রি করে অসহায়দের সাহায্য করার গল্প । এমনি একটি সিনামা যার নাম ভৌউরি । যেটা একটা গ্রামের কাহীনির উপর ভিত্তি করে তৈরী করা হয়েছে ।
আর কাহিনী ঠিক তখন থেকে শুরু হয় , যখন ঐ গ্রাম একটা সুন্দরী মেয়েকে বিয়ে দেওয়া হয়,
আর ওই গ্রামে 5 জন প্রভাবশালী লোক আছে যারা ওই সুন্দরী মেয়েকে কাছে পেতে চায় আর তার সাথে মেলামেশা করতে চায়
আর যখন থেকে মেয়েটা গ্রামে প্রবেশ করে তখন থেকে গ্রামের সব পুরুষ তার প্রতি আকর্ষিত হতে থাকে, শেষ পর্যন্ত এমন একটা পরিস্থিতি তৈরি হয় যেখানে মেয়েটাই বধ্য হয়ে পুরুষদের চাহিদা মিটাতে।
—————–
যাইহোক একটা গ্রাম থেকে শুরু হয়
যেগ্রামে ভালো ফসল হয় না যে কারণে গ্রামের সবাই ইটের ভাটায় কাজ করে সংসার চালায় , আর এই ভাটা টা হলো ওই গ্রামের একজন প্রভাবশালী লোকের, যাকে গ্রামের সবাই চৌধুরী বলে ডাকে ।
আরে চৌধুরীর সাথে আরো চারজন লোক আছে – যাদের একজন হলো চৌধরির ইট ভাটার ম্যানেজার । আরেজ জন হলো এই গ্রামের পন্ডিত অন্যজন হলো ডাক্তার আর শেষ টা হলো গ্রামের দোকানদার ।
তো এর পর দেখি গ্রামের ভানু নামের একজন পুরুষের বিয়ে হচ্ছে যার বয়স 50 । আর ভানু এতদিন বিয়ে এজন্যই করে যে, তার কাছের বলতে কেউ নেই আর ভানু খুবই গরিব । কিন্তু ভানু ফায়নালি 50 বছরে এসে ভালো একটা মেয়েকে বিয়ে করে নেয়
যার নাম ভৌরি । আর এ যুবতী মেয়ের বয়স ২৩ । যাকে নিয়েই এই পুরা সিনামাটি । সিনের পরিবর্তণ আসে –
আর আমরা একটা পাগলি মেয়েকে দেখি । পাগলি মেয়েটি ঐ প্রভাবশালী লোকদের কাছে গিয়ে খাবার চাচ্ছে । আর তারা থাকে তাড়িয়ে দেয়। আর ঐ পাগলী মেয়েটার কেউ নেই শুধু এক দাদি ছাড়া ।
ঠিক তখনি চৌধুরির দুজন ছেলে চলে আসে আর তারা দুজন তাদের বাবা চৌধুরি সাহেবকে রাগ দেখিয়ে বলে, এক বষস্ক লোকের সাথে সুন্দরী মেয়ের বিয়ে করিয়ে দিলেন কিন্তু আমাদের তো আপনার চোখে পড়ে না । আপনি কি কখনো আমাদের কথা ভেবেছেন ?
আমাদের কবে বিয়ে করাবেন এটা বলে রাগ করে সেখান থেকে চলে যায় কিন্তু তখনই পণ্ডিতের কথা শুনে আমরা জানতে পারি এর আগে ভৌরির তিন জনের সাথে বিয়ে ঠিক হয়েছিল
কিন্তু সেই তিনজন মারা গেছে
যার একজন বিয়ের মন্ডপে মারা গেছে আর দ্বিতীয় জন বিয়ে হবার সাথে সাথে মারা গেছে আরেক জন ঘুড়া নিয়ে বিয়ে করতে আসছিল কিন্তু সে ঘোড়া থেকে পড়ে মারা যায় ।
তখনি চৌধুরী বলে ভৌরি যার ঘরেই থাকুক, তাকে আজ নয় কাল আমাদের কাছে আসতেই হবে
যাই হোক এরপর রাত হয় আর আমরা দেখে ভানু বাইরে বসে আছে তখন তার প্রতিবেশী একটা ভাই এসে বলে এই দিনটা যেন অনেকটা বছর তোকে অপেক্ষা করতে হয়েছে এরপর মজা করে বলে একটু সামলে, খাট যেন ভেঙ্গে না যায় আর ভাবি টা কিন্তু অনেক সুন্দর , তখন ভানু শুনে অনেক লজ্জা পায় ।
এরপর গ্রামের সবাই বিয়ে বাড়ী থেকে নিজের বাড়ীতে চলে যায় কিন্তু ভানু ভীষণ লজ্জা পাচ্ছিল তাই তার প্রতিবেশী একটা বোন তাকে বাসর ঘরে ঢুকিয়ে দেয় ।
আর এদিকে দেখি পাগলি মেয়েটাকে চৌধুরির ছেলেরা তাড়া করছে আর একটা সময় তাকে ধরেও ফেলে । এর পর তাকে ধর্ষণ করে মেরে ফেলে আর নদীতেও ফেলে দেয়।
আর তার যে দাদি ছিল সে যখন বিয়ে বাড়ি থেকে বাসায় ফিরে আসে তখন তাকে কোথাও খুঁজে পায় না আর এদিক সেদিক খুঁজতে থাকে কিন্তু কোথাও খুজে পায় না ।
আর পরের দিন থেকে ভৌরি কাজ করছে কিন্তু তার স্বামী তাকে কাজ করতে দেয় না কারণ সে নতুন বাউ আর আমরা বুঝতে পারি ভানু তার স্ত্রীকে খুবই ভালোবাসে আর এদিকে কেউ একজন ঐ পাগলী মেয়েটার লাশ নদীতে দেখে আর পুলিশকে খবর দিয়েছে । এরপর আরন নামের একটা পুলিশ গ্রামে আসে আর তার উপর এই পাগলী মেয়েটার তদন্তভার পরে । তদন্ত করে জানতে পারে- ঐ মেয়েটিকে
চৌধুরী দুজন ছেলে ধর্ষণ করে মেরে ফেলেছে । এরপর ওই ছেলেগুলো কে ধরে ফেলে আর তাদেরকে মারতে মারতে গাড়িতে তোলে আর তার বাবাকে বলে যদি হিম্মত থাকে তবে ছেলেকে বের করে দেখা ।
পরের ছিনে দেখি ভানু কাজ করার জন্য ইটের ভাটায় এসেছে কিন্তু সে একটু দেরিতে এসেছে ।
কারণ কালকেই সে বিয়ে করেছে তখন ম্যানেজার বলে সে দেরিতে এসেছে – তাই তার ২০ টাকা কেটে দাও
আর তুমি যদি পুরো টাকা চাও তবে কাল যেটা করেছে সেটা আমাদেরকে বলে ফেলো তবে তুমি কাজ করতে পারবে আর কোন টাকাও কাটা হবে না । এটা বলে সবাই হাসতে থাকে – তখন ভানু রাগ করে সেখান থেকে চলে যায়
এরপর ভানু যখন দোকানে আসে তেল নেবার জন্য আর যখন টাকা দিতে যাবে তখন দোকানদার বলে টাকাটা তোমার কাছেই রেখে দাও তোমার তো কেবলই বিয়ে হয়েছে ।
তোমার যেটা প্রয়োজন নিয়ে যেও আর তোমার বিবিকেও দোকানের ঠিকানাটা দিও আর যেটা প্রয়োজন সেটা নিয়ে যাবে তখন ভানু সবকিছু বুঝতে পারে আর টাকা ফেলে দিয়ে বাড়িতে ফিরে আসে । আর ঘরে আসলে ভৌরি তাকে পানি দেয় । আর বিয়ের পর বউকে কিছু দিতে হয় এটা ভানু তার বন্ধুর কাছে থেকে শুনেছিল আর এভাবেই তাদের সংসার চলছিল । আর গ্রামের ৫জন প্রোভাশালী লোকদের কাছ থেকে ভানু তার স্ত্রীকে ঠিক ভাবে আগলে রাখছিল ।
আর এদিকে দেখি পুলিশ চৌধুরির দুই ছেলেকে খুৃব মারধর করছিল । আর তাদের কাছ থেকে স্বিকারো করে নেয় , তারাই মেয়েটিকে রেপ করে মেরে ফেলেছে ।
তখন চৌধুরি একটা উকিল ঠিক করে কিন্তু সেইি উকিল বলে তোমার ছেলেরা দষ্ট স্বীকার করেছে যে প্রমান পুলিশের কাছেও আছে এজন্য তাদের জামিন করা খুবই কঠিন ।
কিন্তু একটা উপায় আছে, আর এ জন্য অনেক টাকার প্রয়োজন হবে কিন্তু চৌধুরীর কাছে অত টাকা ছিলনা তখন পন্ডিত বলে ইটের কারখানায় যারা কাজ করে তাদের ভেতরের কিছু টাকা কাটলে
অনেক টাকা হবে যে টাকা দিয়ে তোমার ছেলেদের বের করতে পারবে আর তখন সেটাই করা হয়
কিন্তু ইটের ভাটার কর্মচারীরা এই নিয়মটা মানতে চায় না কিন্তু উপায়হীন হয়ে তাদের কাজ করার যায়গা না থাকায় সেখানেই কাজ করতে হয় । কিন্তু ভানু এটা মানতে চয় না , এই নিয়মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে । কেননা এর আগে ভানুর ২০ টাকা কাটা হয়েছিল ।
তখন ম্যানেজার ভালো ভানুর কাছে আসে আর বলে তুমি রাতে তোমার বউ এর সাথে যা করো আমিও করতে চাই মানে ভানুর বউয়ের সাথে ম্যানেজার শারীরিক সম্পর্ক করতে চায় । তাহলে তোমার কোন টাকা কাটা হবেনা । এটাতে ভানু রাজী না হওয়া তাকে কাজ থেকে বের করে দেওয়া হয় ।
এরপর আমরা দেখি গ্রামের মালতি নামের একটা মহিলার ছেলে খুবই অসুস্থ তখন তাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যায় সাথে ভৌরিও যায় এরপর তার চিকিৎসা করে আর কিছু ঔষধ দেওয়ার বাহানায় ভৌরিকে ডাক্তার স্পর্শ করতে থাকে ।
এরপর তার ছেলেকে নিয়ে বাসায় ফিরে আসে । পরের দিন ভৌরি মালতির ছেলেকে দেখতে যায় তাদের বাড়ীতে । বাড়ীতে গিয়ে দেখে তার ছেলের অবস্থা খুবই খারাপ । আর তাকে সেলাইন করে রেখেছে ।
তখন ভৌরি ভাবে, মালতি কোথায় টাকা পেলে আর সেলাইনি কখন করলো । এটা ভাবতে ভাতে ঘরের দিকে আগাতে ঘর থেকে শব্দ হয় এরপর যখন ঘরের দিকে তাকায় তখন দেখে ডাকার শারীরিক সম্পর্ক করছে মালতির সাথে তার ছেলের চিকিৎসা দেওয়ার বিনিময়ে ।
এরপর ভৌরি সেখান থেকে চলে যায় আর তখনই বাসায় আসে। ঐগ্রামের গরিব ও শ্রমিক রা যখন চলতে পারত না তখন গ্রামের প্রভাবশালীরা গ্রামের কৃষক ও শ্রমিকের বউদের কাছে এমন সুযোগ নিত ।
আর ভরি যখন রাতে ঘটনা তার স্বামীকে বলে তখন ভানু বলে যে তার পরিস্থিতিও এমন হতে পারে কেননা তাকে তার কাজ থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে । এখন বাকিটা তোমার হাতে । তখন ভরি বলে আমি কখনো ওদের কাছে যাব না প্রয়োজন হলে মরে যাব আর আমাদের কাছে যেটা আছে ওটা দিয়েই
সংসার চালিয়ে নিব তুমি চিন্তা করো না ।
ভানু এই কথা শুনে অনেক খুশি হয় আর নিজের স্ত্রীর প্রতি একটা বিশ্বাসের আস্থা তৈরী হয় ।
সিনের পরিবর্তন আসে । পরের দিন ভানু ইট ভাটায় যায় কারণে চৌধুরীর কাছ থেকে সাত দিনের টাকা পাবে । তখন চৌধুরী বলে তোমাকে সাত দিনের টাকা দিব কিন্তু এর জন্য তোমার স্ত্রীকে আমার কাছে আসতে হবে ,তবেই তুমি পুরো টাকা পাবে
যেটা শুনে ভানু রেগে গিয়ে চৌধুরিকে বলে সাত দিনের টাকা লাগবে না বিনিময়ে তোামর স্ত্রীকে আমার কাছে পাঠিয়ে দিয়ো । এটাতে চৌধুরি রেগে গিয়ে ভানুকে অনেক মারধর করে তাড়িয়ে দেয় ।
রাত হলে ডাক্তার চিকিৎসা করতে আসে আর ভানুর চিকিৎসাও করে কিন্তু চিকিৎসার সময় ভানু অনেক কাস্তে থাকে । ভানুর মুখ থেকে অনেক রক্তও বের হয় যেটা দেখে সবাই অবাক হয়ে যায় । তখন ডাক্তার বলে ভানুর রক্ত পরীক্ষা করতে হবে এর জন্য কিছু টাকার প্রয়োজন হবে । টাকা নেই কোন সমস্যা নেই ।
রিপোর্ট নেবার জন্য ভরিকে হাসপাতালে আসতে বলে । তখন ভরিও বুঝতে পারে, ডাক্তার কি চায় । তখন ভরি ঘর থেকে টাকা নিয়ে ডাক্তার কে দেয় ।
আর পরের দিন ঘভড়ি মন্দিরে যাই কারণ তার স্বামী খুবই অসুস্থ আর এই মন্দিরে পন্ডিত থাকে আর সে ভরি কে বলে তোমার স্বামী তখনি ঠিক হবে যখন তুমি নিজেকে শুদ্ধ করবে ।
আর ভররি তার স্বামীকে ভীষণ ভালোবাসে আর সে নিজেকে শুদ্ধ করতে চাই এজন্য পন্ডিত রাতে তাকে মন্দিরে আসতে বলেন এরপর ভরি এ ঘটনা তার স্বামীকে বলে তখন তার স্বামী বলে তোমাকে কোথাও যেতে হবে না
আর বলে যদি পুজা করে যদি আমি ঠিক হতাম তবে কেন ডাক্তা আছে ।
পরের ছিনে চৌধুরী একটা মিটিং এর আয়োজন করে যেখানে গ্রামের প্রধান সহ সবাই সেখানে উপস্থিত ছিল । তখন ডাক্তার বলে ভানুর একটি রোগ হয়েছে যে রোগ অনেক ভয়ানক আর এই রোগ গ্রামের সবার হতে পারে । যে রোগের নাম এইডস । যেটা শুনার পর ভানুর কাছ থেকে সবাই দুরে সড়ে যায় । আর তখন চৌধুরি ভানুকে গ্রাম থেকে আলাদা করে দেয় ।
আর ভানু এটা
বিশ্বাস করে নেয় এজন্য ভানু নদীর পাশে একটা ঘর বানিয়ে নেয় আর সেখানে ভানু তার কাকী ও স্ত্রীকে
আসতে বারন করে কিন্তু ভউরি তার স্ত্রী । তাই সে তার সেবা করতে চায় । আর ঘর বানানোর জন্য সাহায্যও করে । আর এ ভাবেই তারা আলাদা করে থাকতে শুরু করে । কিন্তু সংসার চালানোর জন্য তো কিছু একটা করতে হবে । আর ভানু তো কিচু করতে পারবে না ।
এজন্য ভনি ইটের ভাটায় কাজ করার জন্য চৌধুরী কাছে যায় আর যখন কাজ করে তখন ম্যানেজার খারাপ নজরে দেখতে থাকে আর তার সাথে মেলামেশা করার জন্য টাকা দিতে চাই কিন্তু বউরি রাজি হয়না
আর সেদিন সিখর নামের একটা ছেলে আছে যে শহর থেকে গ্রামে একটা ডকোমেন্টারী ভডিয়ো বানাতে এসেছে আর কাকী তার বাড়ীতে তার থাকার ব্যবস্থা করে দেয় যারা বিনিময়ে কাকী টাকা পাবে কিন্তু কাকী তো খাবার বানাতে পারবে না এজন্য কাকী ভানুদের বাসায় যায় আর ভরিকে শিকরের খাবার বানানোর জন্য রাজি করে যে খাবারের জন্য তাকে টাকা দেওয়া হবে । এতে ভানুকে ইটের ভাটায় কাজ করতে যেতে হবে না । এজন্য প্রতি রাতে শিখর ভরির বাসায় আসে ।
আর শিখর একজন যুবক ছেলে যার প্রতি ভরি দিনি দিন আকর্ষিত হতে থাকে আর একদিন রাতের খাবার খেতে আছে কিন্তু যাওয়ার সময় বৃষ্টি শুরু হয় যে জন্য সে একাও যেতে পারবে না কিন্তু ওই গ্রামে ভানুর প্রবেশ নিষেধ তাই ভানু ভরিকে বলে তাকে গ্রামে রেখে আসতে । আর বউরি একথায় রাজি হয়ে যায় ।
বউরি শিখরের সাথে হাটতেছিল আর একটা সময় বৃষ্টিও থেমে যায় । তখন শিখর আর বউরি একটা যায়গায় এক সাথে পরে যায় । যেখানে বউরি শিখরের শরিরের উপরে পরে যায় । আর শিখর একজন যবিক ছেলে । বউরি শিখরের ছুয়ায় নিজেকে ঠিক রাখতে না পেরে তারা সেখানেই শারিরিক সম্পর্ক করে যা একজন দেখে নেয় ।
পরেরদিন খবরটা সারা গ্রামে ছড়িয়ে পড়ে আর গ্রামের সবাই তাকে মেরে গ্রাম থেকে বের করে দেয় এরপর গ্রামের সবাইকে দোষ দিতে থাকে আর বলে সে অনেক পাপ করেছে শাস্তি তাকে পেতেই হবে ।
কিন্তু কাকী বরির পক্ষে কথা বলে আর 5 জন প্রভাবশালী লোকদের বলে তোমরা ধুয়া তুলশিপাতা নয় । আর চৌধুরিকে বলে তোমার দুজন ছেলে তো গ্রামের পাগলী মেয়েকে রেপ করেছে তাদের কি করেছ তুমি । এটা বলে গ্রামের সবাইকে থামিয়ে দেয় ।
কিন্তু অন্যদিকে ভানু বরিকে খুব ভালবাসত আর খুব বিশ্বাস করত কিন্তু বউরি তা রক্ষা করতে পারে নি ।
এজন্য বউরিকে গ্রামে রেখেই সে চলে আসে আর সে যে ঘরে থাকতে ছিল সে ঘর আগুনে জালিয়ে দেয়। এর পর বউরি গ্রামেই একই থাকতে শুরু করে আর একদিন বউরি হার মেনে নেয় ।
আর সে ঠিক করে নেয় সে ঐ কাজটাই করবে যেটা গ্রামের সবাই চায় । এভাবে কয়েকটা দিন কেটে যায়।
একদিন রাতে সেই পাঁচ জন প্রভাবশালী লোক বউরির বাড়িতে আছে আর তার সাথে মেলামেশা করতে চাই কারণ বউরি এখন একাই থাকে।
আর তারা যখন বউরির বাসায় যায় তখন বউরি তাদের সাথে মেলামেশা করতে রাজি হয় । কিন্তু আজকে রাতে বউরি একজনের সাথেই থাকতে চায় । এজন্য যে বেশি টাকা দিবে তার সাথে রাত কাটাবে বউরি ।
আর এদের মধ্যে সবচেয়ে বড়লোক হলো চৌধুরী । আর এজন্য সবাই সেখান থেকে চলে যায় আর চৌধুরী বউরিকে অনেক টাকা দেয় আর সে রাতে বউরি তার সাথে মেলামেশাও করে ।
আর এভাবে প্রতি রাতে বউরির সাথে সাবই রাত কাটায় । আর যখন এটা কাকী জানতে পারে তখন কাকী বউরির কাছে আসে । আর তখন কাকী বউরির কাছে জানতে চায় , বউরি এসকল কেন করছে । তখন বউরি টাকা গুলি কাকীর হাতে দিয়ে বলে এটাকা গুলি সকল মহিলাদের দিয়ো যাদের টাকার প্রয়োজন । আর তারা যেন আর শরির বিক্রি না করে । আর এভাবেই বউরি তার নিজের শরির বিক্রি করে গ্রামের অসহায় মহিলাদের আর্থিক চাহিদা মেটাতে থাকে ।
আর যখন গ্রামের মানুষরা জানতে পারে, বউরি টাকার বিনিময়ে শরির বিক্রি করছে তখন গ্রামের খারাপ মানুষ গুলি সবাই গরির কাছে আসে আর টাকার বিনিময়ে বউরির সাথে শারিরিক সম্পর্ক করত ।
এদিকে চৌধরির ছেলের জামিন হচ্ছে না , এজন্য চৌধুরি সাহেব পাগলীর নানীর কাছে যায় । আর তাকে টাকা দিতে চায় কেস টা তুলে নেওয়ার জন্য । তখন পাগলীর নানিটি অবাক করা কথা বলে ।
ঐ পাগলী মেয়েটি অন্য কেউ নয় । সে ছিল চৌধুরি সাহেবের মেয়ে । যখন পাগলীর মা বেচে ছিল তখন চৌধরির সাথে তার সম্পর্ক ছিল আর তাদের শারিরিক মিলনেই পাগলী মেয়েটের জন্ম হয়েছিল । কিন্তু মেয়েটির জন্মের সময় তার মা প্রাপ্ত বয়স্ক না হওয়া গর্ভপাতের পর মারা যায় যেটা শুনে চৌধুরি হতবম্ভ হয়ে যায় ঠিকমত কথা বলতে পারে না । ঠিকমত খাবারও খায় না । আর ভাবে চলতে একদিন চৌধুরি সাহেব মারা জান । কিন্তু কেউ বুঝতে পারে না চৌধুরি কেন মারা গেল ।
পরের সিনে দেখানো হয় ডাক্তারের মেয়ে ভিষন অসুখ । অনেক চিকিৎসা দিয়েও সুস্থ্য হচ্ছিল না । তখন পরীক্ষা করে দেখা যায় তার এইডস হয়েছে । তখন ডাক্তার তার মেয়েকে অনেক মারে । আর জানতে পারে তার এসেসটেন্টের সাথে তার অনেক দিনের সম্পর্ক ছিল তখন ডাক্তার এসেটেন্টকে অনেক মারতে মারতে বলে তুই আর কাদের কাছে সুয়েছিস । তখন সে বলে বউরির কাছে সুয়েছি ।
এটা শুনে ডাক্তার অবকা হয়ে যায় । কেননা সেও বউরির সাথে সুয়েছিল । আর ডাক্তার জানে যে, যারা বউরির সাথে সুয়েছিল তারা সবাই খুব তাড়াতাড়ি এই রোগে আক্রন্ত হবে । আর ডাক্তার জানেই এটার নিশ্চিত মৃত্যু । আর গ্রামের মানুষের কি হবে ।
সিনের পরিবর্তণ আসে আর সেখানে গ্রামের মানুষ মরতে থাকে যে কারন ছিল এইডস । তখন সবাই ভানুর দোষ দেয় । কেননা প্রথমে ডাক্তার বলেছিল এ রোগটা ভানুরই হয়েছিল । আর গ্রামের সবাই ভানুকে মারতে মারতে ম্যাডিকেল পরীক্ষার জণ্য নিয়ে আসে । পরীক্ষায় দেখা যায় ভানুর শরিরে ধরনের কোন জীবানু নেয় । তখন গ্রামের সবাই ডাক্তার কে বললে , তখন ডাক্তার আসল ঘটনা বলে । যে তারা 5 জন বউরির সাথে রাত কাটাতে চেয়েছিল কিন্তু ভানু থাকলে তা কখনেই হতো না । তাই মিথ্যা রিপোর্ট দিয়ে ভানুকে আলাদা করা হয়েছিল । এটা শুনে গ্রামের লোকজন ক্ষিপ্ত হয়ে তাদের ৪ জন কে মারতে থাকে ।
এরপর ভানু ভাবে তার স্ত্রী অসুস্থ্য । এটা ভেবে তাকে ক্ষমা করে দিয়ে দৌড়ে সেখানে গেলে দেখে তার স্ত্রী আত্নহত্য করেছে । যেটা দেখে ভানু অনেক কস্ট পায় । আর অনেক কান্না করে ।
বউরি গ্রামের জন্য অনেক কিছু করেছে তাই তার স্ত্রীকে সম্মানের সাথে বিদায়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে ।
যাইহোক পুরা মভি দেখে আপনাদের কি মনে হচ্ছে । এইডস কোথা থেকে এসেছিল যা কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন আর – এ ঘটনা আমাদের সমাজকে অনেক বড় একটা ম্যাসেজ দিয়েছে ,
ছোট করে বলতে গেলে পাপের শাস্তি তোমাকে পেতেই হবে সেটা আজ বা কাল ।
ভাল লাগলে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে আপনার পছন্দের মভির নাম কমেন্ট করুন বাংলায় দেখতে । ধন্যবাদ আমাদের সাথে থাকার জন্য।